প্রিয় গ্রাহক, আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। ব্লাড ক্যান্সার যা মেডিক্যাল ভাষায় লিউকেমিয়া হল রক্ত অথবা অস্থিমজ্জার ক্যান্সার। এতে শ্বেতকণিকার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিভাজন ঘটে।ব্লাড ক্যান্সারের কারনঃ ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার কিছু রিস্ক ফ্যাক্টর এর ভিতরে রয়েছে-- genetic predisposition বা বংশগত কারণে - ionizing radiation-viruses - htlv-1 (human t-lymphotropic virus) and hiv (human immunodeficiency virus)-hair dyes-smokingব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণসমূহ : - ১। অবসাদ ও দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট, বুক ধড়ফড় ইত্যাদি।ওজন কমে যাওয়া। ২। শরীরে ইনফেকশনের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। ফলে লাগাতার জ্বর থাকতে পারে। টনসিল ইনফেকশন হওয়া।৩। রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা দেখা দেয়, যেমন নাক, দাঁতের মাড়ি, চোখ ও ত্বকে রক্তক্ষরণ এবং মাসিকের সময় বেশি রক্ত যাওয়া প্রভৃতি হতে পারে।মাড়ি ফুলে ওঠা।৪। শরীর বা হাড়ে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা। ৫। লিভার ও স্প্লিন বড় হয়ে যাওয়া।৬। গলায়, বগলে বা অন্যত্র লিম্ফনোড বড় হওয়া।প্রতিরোধের উপায় :১। যেসব রোগীকে কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি একসঙ্গে দেয়া হয় তাদের মধ্যে ব্লাড ক্যান্সারের প্রবণতা প্রায় ২০ গুণ বেড়ে যায়।সকল ধরণের তেজস্ক্রিয়তা পরিহার করতে হবে।২। রাসায়নিক দ্রব্যাদির সংস্পর্শ পরিহার করতে হবে৩। এক্স-রে বিভাগে ও নিউক্লিয়ার বিভাগের কাজ করার সময় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ৪। ধূমপান ও তামাক জর্দা পরিহার করতে হবে।আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।আর কোন প্রশ্ন থাকলে, মায়াকে জানাবেন,রয়েছে পাশে সবসময়,মায়া।
প্রশ্ন করুন আপনিও